সোনিসিয়াম কোয়ান্টাম ল্যাব (Sonicium Quantum Lab)-এর সাম্প্রতিক প্রযুক্তিগত অর্জন বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যাত্রায় এক নতুন ঐতিহাসিক মাইলফলক তৈরি করেছে। এই সফলতা ইঙ্গিত দেয় যে, বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিনির্ভরতা থেকে বেরিয়ে এসে, বাংলাদেশ এখন জটিলতম বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করছে। আমাদের কোয়ান্টাম-উন্নত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (QAI) মডেল, Genome QAI Human v2.0, কেবল জেনেটিক বিশ্লেষণ ও ড্রাগ আবিষ্কারের গতিই বাড়ায়নি, বরং প্রেসিজন মেডিসিন বা নির্ভুল চিকিৎসার ধারণাকেই নতুন করে সংজ্ঞায়িত করেছে। এই প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করে দেখায় যে কীভাবে এই দেশীয় উদ্ভাবন বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি এবং ভূ-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থানকে রূপান্তরিত করতে পারে। ১. ঐতিহ্যের বাঁধন ভাঙা: প্রেসিজন মেডিসিনের নতুন মেট্রিক্সপ্রথাগত বায়োইনফরমেটিক্স মডেলগুলি दशकों ধরে আণবিক জীববিদ্যা গবেষণার মেরুদণ্ড হিসেবে কাজ করেছে, কিন্তু জটিল রোগগুলির ক্ষেত্রে নির্ভুলতার একটি ‘প্লাটো’ বা সীমায় পৌঁছে গেছে।...