স্মার্ট টয়লেট এখন আর নতুন কিছু নয়। জাপান থেকে শুরু করে উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত শতাব্দী পুরনো অভ্যাস বদলে দিচ্ছে এই স্বাস্থ্যকর ও টেকসই সমাধান। প্রথাগত টয়লেটের তুলনায় এটি অনেক বেশি পরিচ্ছন্ন, আরামদায়ক ও পরিবেশবান্ধব। ভবিষ্যতমুখী এই যন্ত্রে রয়েছে পানির ফোয়ারা, স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুকানো ও নিজে থেকেই ঢাকনা খোলার সুবিধা। বিশেষজ্ঞদের মতে, টয়লেট পেপারের তুলনায় পানি অনেক কোমল ও কার্যকর। সংবেদনশীল ত্বক বা জ্বালা-পোড়ার সমস্যায় ভোগা মানুষের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। এই সামান্য পরিবর্তন প্রতিদিনের জীবনে এনে দিচ্ছে বাড়তি আরাম ও সুরক্ষা। পানি ব্যবহারে কাগজের অপচয় কমে, পাইপ আটকে যাওয়ার ঝামেলাও হ্রাস পায়। একবার বিনিয়োগে একটি স্মার্ট টয়লেট কিনে দীর্ঘমেয়াদে খরচ সাশ্রয় করা সম্ভব। একই সঙ্গে বন উজাড় ও বর্জ্য কমিয়ে পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখছে এটি। জাপান ও চীনে স্মার্ট টয়লেট বহুদিন...