ঋণ নিয়েছেন ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য। কিন্তু ওই ঋণ ফেরত দিচ্ছেন না।অথচ তা ফেরতের সামর্থ্য রয়েছে। জেনে, বুঝে, স্বজ্ঞানে ঋণের টাকা নানা টালবাহানায় ব্যাংককে না দিয়ে লুটে নিচ্ছেন। এরাই ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। এরাই এখন ব্যাংকের গলার কাঁটা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ইচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকের সংখ্যা তিন হাজার ৪৮৩ জন। তাঁদের পেটে আটকে আছে ২৮ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ না করা গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় কাজ করছে ব্যাংকগুলো। তবে এখন সব ব্যাংক তাদের ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির তালিকা বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠায়নি। সূত্র জানায়, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি গ্রাহক সবচেয়ে বেশি রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে। কিন্তু অধিকাংশ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এখনো সেই তালিকা পাঠায়নি। এমনকি গ্রাহকের প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে ইচ্ছাকৃত খেলাপিতে পরিণত করতে বললেও...