তিনি আরও বলেন, ‘এখন সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো ঋণ আদায়। প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের নীতি সহায়তা দেওয়া হবে, কিন্তু ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের ছাড় দেওয়া হবে না। আগামী প্রান্তিক থেকে এ নীতি বাস্তবায়ন শুরু হলে খেলাপি ঋণ কমে আসবে বলে আমরা আশা করছি।’তথ্য বলছে, রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর অবস্থাই সবচেয়ে খারাপ। বর্তমানে এসব ব্যাংকের মোট ঋণের ৪৫ শতাংশ খেলাপি, যা গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ৪২.৮৩ শতাংশ। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর খেলাপির হারও বেড়ে ২০ শতাংশে পৌঁছেছে—গত ডিসেম্বর পর্যন্ত এটি ছিল ১৫.৬০ শতাংশ।তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সময় দেশে মোট খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। এরপর গত ১৬ বছরে এটি বেড়েছে ৩০ গুণেরও বেশি। এই সময়ে রাজনৈতিক প্রভাবশালী গোষ্ঠী ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের ঋণ তুলেছে, যেগুলোর অনেকটাই বিদেশে...