সৌদি আরবের জন্য ভয়ংকর এক ফাঁদ পেতেছিল ইসরায়েল। তবে দেশটির এক কৌশলগত সিদ্ধান্তে শেষ পর্যন্ত সেই ফাঁদ থেকে অল্পের জন্যই রক্ষা পেয়েছে সৌদি আরব। ঘটনাটি ঘটার পর থেকেই এক সময়ের চরম শত্রু ইরানের দ্বারস্থ হয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। সম্প্রতি ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি আলী লারিজানি রিয়াদ সফর করেন, যেখানে সৌদি সরকার তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায়। উল্লেখ্য, প্রায় আট বছর ধরে দুই দেশের সম্পর্ক ছিল চরম উত্তেজনাপূর্ণ। তবে ২০২৩ সালে চীনের মধ্যস্থতায় পুনরায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর এখন রিয়াদ ও তেহরান এক নতুন “মধুর সময়” কাটাচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিস্থিতি আংশিকভাবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কূটনৈতিক ভুলের ফল, যার খেসারত এখন ইসরায়েলকেই দিতে হচ্ছে। লারিজানির এই সফরে তার সঙ্গে ছিলেন আন্তর্জাতিক বিষয়ক ডেপুটি সেক্রেটারি আলী বাঘেরি কানি...