দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন অনুসন্ধান ও তদন্তে সময়ক্ষেপণ নিয়ে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্ধারিত সময়সীমা পেরোলেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। দুদক আইন ও বিধি অনুযায়ী একটি অভিযোগ অনুসন্ধানে নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারিত থাকলেও একই কর্মকর্তার হাতে একসঙ্গে একাধিক অভিযোগের দায়িত্ব থাকলে সময় গণনা কীভাবে হবে—তা বিধিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই। ফলে, যেসব কর্মকর্তার দায়িত্বে দেড় থেকে দুই ডজন পর্যন্ত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য রয়েছে, তাদের পক্ষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। পাশাপাশি, অনেক কর্মকর্তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পুরোনো মামলায় সাক্ষ্য দিতে নিয়মিত যাতায়াত করতে হচ্ছে। এসব কারণে অনুসন্ধানে বিলম্ব ঘটলেও ‘সময়ক্ষেপণ’ অভিযোগে বদলি, সতর্কতা বা সাময়িক বরখাস্তের মতো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। ফলে, কমিশনের ভেতরে কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে। অনেকের...