এ ঘোষণার পর গত মঙ্গলবার তুর্কি, কাতার ও মিশরের কর্মকর্তারা দোহায় বৈঠক করেন যেন ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রতি হামাসকে ইতিবাচক সাড়া দিতে উৎসাহিত করা যায়। তুর্কির জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ফিদানের উত্তরসূরি ইব্রাহিম কালিন হামাসের সঙ্গে দোহার মধ্যস্থতা প্রচেষ্টায় যোগ দিতে কাতারে ছিলেন। এরদোয়ান ও ট্রাম্পের মধ্যে বেশ কয়েকটি বৈঠকের পর কালিনের উপস্থিতি এ আলোচনায় তুর্কির আনুষ্ঠানিক অন্তর্ভুক্তিরই প্রতিনিধিত্ব করে। হাকান ফিদান জানান, যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলকে পরিকল্পনা গ্রহণে রাজি করানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তুর্কি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক প্রভাবশালী নেতৃত্ব ফিলিস্তিনিদের রাজি করানোর ওপর জোর দেবেন।পর্যবেক্ষকরা লক্ষ করেছেন, হামাস সম্ভবত এ পরিকল্পনাটি গ্রহণ করবে। তবে এই বিকল্প ইসরায়েল পছন্দ না-ও করতে পারে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেছেন, যদি হামাস এ পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তিনি আমেরিকার কাছ থেকে যে যা ইচ্ছা...