০৬ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০২ এএম দেশের বিস্তীর্ণ উপকূলীয় অঞ্চলের অন্তত চার কোটি মানুষ ভয়াবহ খাবার পানির সংকটে ভুগছে। এটা তাদের জীবনযাত্রার সবচেয়ে কঠিন সংকট। চারদিকে অফুরান পানি থাকলেও তা পানযোগ্য নয়। লবণাক্ততার বিস্তার মারাত্মক রূপ নিয়েছে। সুপেয় ও বিশুদ্ধ পানির আধার কমে গেছে। কুয়া, পুকুর, দীঘি, জলাশয়, খাল-বিল ইত্যাদি লবণাক্ততার গ্রাসে পরিণত হয়েছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। এমন কি লবণাক্ততা মাটির বিভিন্ন স্তরে প্রবেশ করেছে। ফলে ভূগর্ভস্থ পানিও আর লবণাক্ততামুক্ত নয়। দেশের দক্ষিণ-পূর্বের টেকনাফ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমের সাতক্ষীরা-খুলনা পর্যন্ত ৭১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূলভাগের ১৯টি জেলা কমবেশি আগ্রাসী লাবণাক্ততার শিকার। লবণাক্ততার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে কৃষি। ধান উৎপাদন মারাত্মক বিপর্যয়ে পড়েছে। মাটিতে অতিরিক্ত লবণের কারণে ধানের গাছ বাড়ে না, শুকিয়ে যায়,...