শিক্ষার্থী হিসাবে মেধার পরিচয় দিয়েছিলেন। ভাষা-আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ডাক্তার হওয়াতেও বাধা পড়েছিল। পেশাগত জীবনে তিনি দীর্ঘ একটা সময় একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে নিজেও কয়েকজনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন একটি নতুন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। কিন্তু সহযোগীদের অনৈতিকতাকে মানতে না পেরে সে প্রতিষ্ঠান থেকে সরে আসেন। এমনকি নিজের প্রাপ্য অংশও গ্রহণ করেননি। রফিক ভাইয়ের ‘আরেক কালান্তরে’ বইটার সম্পর্কে কারো কারো কাছে ততদিনে শোনা হয়ে গেছে। ‘আরেক কালান্তরে’ (১৯৭৭) লিখে তিনি রবীন্দ্র চর্চায় প্রথম পরিচিতি পান। পরিচয়ের পরে জানতে পারলাম ‘নাগরিক’ (১৯৬৩-১৯৭১) নামে একটি সাহিত্য পত্রিকার মূল ব্যক্তি; সম্পাদক হিসাবে অবশ্য অন্য একজনের নাম থাকত। তখনকার গুরুত্বপূর্ণ লেখকেরাই লিখতেন। আমি যখন বইয়ের জগৎ প্রকাশ করি তখন তিনি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন যে, ‘নাগরিক’ বই-সমালোচনাকে গুরুত্ব দিত। আমি ‘বইয়ের জগতে‘র সম্পাদকীয়তে সে-কথা...