দেশের শেয়ারবাজারের খরা কাটছে না। লেনদেন বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ও টাকার পরিমাণ কমছে। সপ্তাহে একদিন কিছুটা উন্নতি হলে পরের চার দিন টানা দরপতন হচ্ছে। এমন অবস্থা গত সেপ্টেম্বর মাসজুড়েই ছিল শেয়ারবাজারে। এ সময়ে বছাই করা কোম্পানির শেয়ারেও ছিল মন্দাভাব। অলোচ্য সময়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই৩০ সূচক প্রায় ১০৭ পয়েন্ট হারিয়েছে। আর এসব কোম্পানির বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী লোকসানে পড়েছে। তবে, গত সপ্তাহে ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। তবে গত সপ্তাহে উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু সেপ্টেম্বর মাস নয়, বিগত সরকারের পতনের পর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করেছিল শেয়ারবাজার ভালো হবে। কিন্তু গত ১৪ মাসেও সেই আশা আরও হতাশায় পরিণত হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও অর্ধেকে নেমেছে। বিনিয়োগকারীরা বলছেন, শেয়ারবাজারের এনম...