চুয়াডাঙ্গায় এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই জেলা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে। রাজনৈতিক সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব ও শুভানুধ্যায়ীরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি প্রয়াত মির্জা আবদুল হক ও মির্জা আমেনা হকের বড় ছেলে। তার ছোট ভাই মির্জা সায়েম মাহমুদ বর্তমানে নেত্রকোনার পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বছরখানেক আগে শিপলুর হার্টে রিং বসানো হয়। কয়েক দিন আগে তিনি নিয়মিত চেকআপের জন্য ঢাকায় গিয়েছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার রাতে ঘুমের মধ্যে আকস্মিক স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়। শিপলুর স্ত্রী শিমু খাতুন জানান, “রাতে ফোন ধরছিল না, ভাবলাম হয়তো ক্লান্ত। কিন্তু সকালে...