বিএনপি নেতা শিপলু ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি চুয়াডাঙ্গা কোর্টপাড়ার প্রয়াত মির্জা আবদুল হক ও মির্জা আমেনা হকের বড় ছেলে। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু বছরখানেক আগে হার্টে রিং স্থাপন করেন। গত দুই দিন আগে চেকআপের জন্য তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। শনিবার রাতে ঢাকার ধানমন্ডিতে সোবহানবাগ এলাকায় ছোট ভাই মির্জা সায়েম মাহমুদের বাড়িতে একাই ছিলেন। ওই রাত ১২টার পর থেকে তার মোবাইল রিসিভ হচ্ছিল না। রোববার সকালে তার ছোট ভাই রাতুল ওই বাড়িতে গিয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন এবং তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান। বিএনপির এই নেতার মৃত্যুর খবরে সেখানে ছুটে যান বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয়...