টেকনাফে নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর অসির মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় পরিবারের অভিযোগ—এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়, একটি পরিকল্পিত অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড। শিশুটির কানে থাকা সোনার দুল নিখোঁজ, মুখে টেপের দাগ—এমন চিহ্ন কোনোভাবেই ‘ডুবে মৃত্যু’ নয়, বরং নিষ্ঠুর হত্যার সাক্ষ্য বহন করে। একটি শিশুর ওপর এমন নৃশংসতা শুধুমাত্র ঘৃণ্য অপরাধ নয়—এটি আমাদের সমাজ, আমাদের রাষ্ট্র ও আমাদের মানবতার মুখে এক চপেটাঘাত। স্থানীয়রা বলেন, সত্যিই, টেকনাফ আজ এক ভয়ার্ত জনপদ। মাদক, মানবপাচার, অপহরণ আর মুক্তিপণ—সবকিছু মিলে এই সীমান্ত উপজেলা পরিণত হয়েছে এক অনিরাপদ অঞ্চলে। এক সময় যেখানে সীমান্তে গুলির শব্দে মানুষ ঘর বন্ধ করত, এখন সেখানে মানুষ ভয় পায় নিজের উঠানে সন্তানকে খেলতে দিতে। নিহত শিশুর হত্যা কান্ডে জড়িত ৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। অসির পিতা বলেন, অসির মৃত্যু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে...