সরকারি অনুমোদন, লাইসেন্স, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দক্ষ টেকনিশিয়ান ছাড়াই পরীক্ষা নীরিক্ষার নামে মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করা হয়। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় হতদরিদ্র রোগীরা। অনুসন্ধানে জানা যায়, মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে রয়েছে -জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আলহামদুলিল্লাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মডার্ণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফরাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সহ একাধিক ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক বাপ্পি এবং মা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক শিবু হালদারের কাছে টেকনোলজিস্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা একজনে রাব্বি এবং আরেকজনে উত্তম কুমার সমদ্দার নামে দু’জনের নাম উল্লেখ করে ভিত্তিহীন তথ্য প্রদান করেন। অন্যগুলোর মালিকদের সাথে কথা বলা সম্ভব না হলেও তাদের লাইসেন্স, অনুমোদন এবং আদৌ নিজস্ব কোন টেকনোলজিস্ট নেই বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। চিকিৎসা সেবার মান...