বিমানে ভ্রমণের সময় ‘টার্বুলেন্স’ বা ঝাঁকুনির নাম শুনলেই অনেকের মনেই ভয় জাগে। কারও কাছে এটি তুচ্ছ ঘটনা, আবার কারও কাছে ভ্রমণ আতঙ্কের অন্যতম কারণ। যুক্তরাষ্ট্রের ডেল্টা এয়ার লাইন্স–এর ‘ইমোশনাল হেল্থ অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং প্রোগ্রামস’–এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. অ্যালিসন স্মিথ ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “টার্বুলেন্স’ ঘটলে মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে এক ধরনের রাসায়নিক নিঃসরণ করে, যা শরীরকে বিপদের জন্য প্রস্তুত করে। এতে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, পেশি শক্ত হয়ে ওঠে, আর ভেতরে ভয়ের অনুভূতি তৈরি হয়। যাদের আগেই ভ্রমণ-আতঙ্ক রয়েছে, তাদের জন্য এই পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে।" ‘ডেল্টা এয়ার লাইন্স’–এর বিমানচালক জ্যারেড হজ ব্যাখ্যা করেছেন, “বিমানের টার্বুলেন্স হল বায়ুর অনিয়মিত প্রবাহ। যেমন- সমুদ্রে বাতাসে ঢেউ ওঠে, তেমনি আকাশে অনিয়মিত বায়ুপ্রবাহের কারণে বিমানে ঝাঁকুনি লাগে। উড্ডয়ন এবং অবতরণের সময় টার্বুলেন্স বেশি হয়। এমনকি অন্য...