গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার সদস্য এরসিন সেলিক জানিয়েছেন, ইসরাইলি প্রশাসন গ্রেটা থুনবার্গের চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে ইসরাইলি পতাকায় চুম্বন করতে বাধ্য করেছে। তাকে মারধর করা হয়েছে। পর্যাপ্ত খাবার এবং জল দেওয়া হয়নি৷ নাৎসিদের মতো আচরণ করেছে জায়নবাদীরা৷ বিধ্বস্ত গ্রেটাকে টানতে টানতে জনসমক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ যেহেতু আটক ব্যক্তিদের মধ্যে গ্রেটা সবচেয়ে পরিচিত মুখ, তাই তাকে টার্গেট করে হেনস্তা করেছে ইসরাইল। গ্রেটা এবং তার সঙ্গীদের সঙ্গে যা করা হয়েছে, তার সহস্রগুণ বেশি অত্যাচার প্রতিদিন, প্রতিবেলায় সহ্য করতে হয় ফিলিস্তিনিদের৷ বছরের পর বছর। মাসের পর মাস৷ দশকের পর দশক। ইসরাইল এমনই এক রাষ্ট্র। বছর দুয়েক আগে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর স্ত্রী সারার ঘনিষ্ঠ পরামর্শদাতা এবং অফিস ম্যানেজার জিপি নাভোন ইসরাইলের সেনাবাহিনীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, অবরুদ্ধ গাজার বাসিন্দাদের হত্যা না করে বাঁচিয়ে রেখে বাড়ি বাড়ি...