এখনও খিষ্টান ধর্মের যেকোনো কুমারী নারী চাইলেই যীশুখ্রিষ্টকে বিয়ে করতে পারেন। বিয়ের পরে গির্জায় শুয়ে কুমারী থাকার শপথ নিতে হয় সেসব নারীদের। তবে তাদের চার্চের গন্ডিতে আবদ্ধ থাকতে হয় না বা সিস্টারদের মতো পোশাকও পরতে হয় না। ওই সব নারী সমাজের আর দশজনের মতই জীবন যাপন করতে পারেন। চাকুরী-ব্যাবসা সব করতে পারেন। নির্ধারিত কাজের পর এই সব নারীদের বেশিরভাগ সময় প্রার্থনায় ও স্রষ্টার সেবায় কাটাতে হয়। এরা নিয়মিত একজন বিশপের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। মাত্র ৫০ বছরের কিছু সময় আগে ক্যাথলিক চার্চ- এরকম বিয়ের একটি প্রথা প্রকাশ্যে অনুমোদন দিয়েছে। যদিও শত শত বছর আগে ক্যাথলিক চার্চে কুমারী থাকার চর্চা ছিল। মধ্যযুগে এই প্রথা কমে গিয়েছিল। ১৯৭১ সালে ভ্যাটিকান এরকম কুমারী থাকার প্রথাকে ধর্মীয় অনুমোদন দেয়।আরো পড়ুন:মাসে একবার সাক্ষাতের সুযোগ, আদালত...