তিনি বলেন, অবিরাম বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে দুর্ভোগে আছে। শুকনো জ্বালানির অভাবে রান্না করতেও পারছে না অনেক পরিবার। ফলে খাদ্যাভাব তীব্র হয়ে উঠেছে। তাৎক্ষণিকভাবে খাদ্য ও আবাসনের সহায়তা প্রয়োজন। আরো পড়ুন :খানাখন্দে বেহাল দশায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পথ, ভোগান্তিতে জনসাধারণ আলমবিদিতর ইউপি সদস্য রেজাউল হক জানান, ঝড়ে ইউনিয়নের প্রায় ২০০ পরিবারের ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সজিবুল করিম বলেন, দুর্গত এলাকাগুলোতে জরুরি খাদ্য সহায়তা হিসেবে শুকনো খাবার বিতরণ শুরু হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ঝড়ে ঘরবাড়ি ও ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে কাজ চলছে এবং জরুরি সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ৬ শতাধিক বাড়িঘর, গাছপালা, দোকানপাট, বিদ্যুতের খুঁটি ও ধানক্ষেত। রোববার (৫...