আদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্কে পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস থাকতে হবে। শিক্ষার্থী নিজের সমস্যা বা জিজ্ঞাসা খোলামেলাভাবে বলতে পারে এমন পরিবেশ তৈরি করলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে ভরসার জায়গা তৈরি হবে। তারা একে অপরেরকে বিশ্বাস করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে সম্পর্ক হবে বন্ধুর মতো। প্রত্যেক শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে কিংবা একাডেমিক কাজ ছাড়াও কথা বলার সময় দিতে হবে। শিক্ষক যদি শিক্ষার্থীদের সময় দেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় ভালো হয়ে উঠবে। শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকরা শুধু শিক্ষক নয় অনেকটা গাইড, ফিলোসফারের মতো। কারণ, বাংলাদেশের বাস্তবতায় সব শিক্ষার্থী শিক্ষিত পরিবার থেকে আসে না। তাদের কাছে শিক্ষকরাই হন সবচেয়ে কাছের মানুষ। ছাত্র-শিক্ষকের পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সম্পর্ক হাজার বছর ধরে চলে আসছে। শুধু শিক্ষা কিংবা জ্ঞানার্জন নয়, একজন শিক্ষার্থীর দুর্দিনে ছায়ার মতো পাশে দাঁড়ান একজন শিক্ষক। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে...