পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রথম ও একমাত্র এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসনসুবিধা পান না দীপ্ত বড়ুয়ার মতো ৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। ৫টি বিভাগে ১ হাজার ৯২ জন শিক্ষার্থী থাকলেও হলের সুবিধা রয়েছে ১৮০ জনের। অর্থাৎ প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৮ জনের বেশি শিক্ষার্থী আবাসনসুবিধা থেকে বঞ্চিত। আবার যে কয়জন শিক্ষার্থীর আবাসনসুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে, তা-ও ভাড়া করা ভবনে। কেননা শ্রেণি কার্যক্রম চালুর ১০ বছর পার হতে চললেও এখনো নিজস্ব হল নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০০১ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আইন হয়। তবে ওই সময় শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়নি। ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ব্যবস্থাপনা এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কৌশল (সিএসই) বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তির মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। ক্লাস শুরু হয় ২০১৫ সালের নভেম্বরে। প্রথমে রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি...