জীবনের বেশিরভাগ সময়ই আলোচনার বাইরে থেকেছেন কিম এরিস। বয়স এখন তার আটচল্লিশ। মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির ছোট ছেলে তিনি। বিখ্যাত মায়ের নামের আড়ালে থেকেও বরাবরই নীরব ছিলেন। সংবাদমাধ্যম যখন তাকে খুঁজে ফিরত, তখনও তিনি মুখ খুলতেন না—মায়ের সঙ্গে দেখা করার বিরল সুযোগে ফটোগ্রাফারদের ক্যামেরা ঝলসে উঠত, আর কিম থাকতেন নির্বাক। কিন্তু ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর সবকিছু বদলে যায়। মায়ের কারাবন্দি জীবন, দুর্বল হয়ে পড়া হৃদযন্ত্র আর কঠোর একাকী কারাবাসের খবর পৃথিবীকে জানাতে বাধ্য হয়ে এবার নীরবতা ভাঙলেন তিনি। লন্ডনে বসে বিশ্বের কাছে আকুতি জানালেন—মাকে যেন মুক্তি দেওয়া হয়। অং সান সুচি, এখন আশির কোঠায়, জীবনের মোট উনিশ বছর কাটিয়েছেন বন্দিত্বে। কখনও গৃহবন্দি, এখন একাকী কারাগারে। ১৯৯১ সালে পাওয়া নোবেল শান্তি পুরস্কারটি তার দুই ছেলে গ্রহণ করেছিলেন মায়ের...