অনুপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. শেখ শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘শুরুর দিকে ডেঙ্গু সংক্রমণ ঢাকায় থাকলেও বর্তমানে সেটা খুলনা ও বরিশাল বিভাগসহ সারা দেশে ছড়াচ্ছে। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে যাতায়াত সহজ হওয়ায় অনেক রোগী দ্রুত ঢাকায় যাতায়াত করছেন। আক্রান্ত ব্যক্তি প্রান্তিকে গেলে মশার কামড়ে নতুন চক্র শুরু হয় এবং সুস্থ মানুষের শরীরে রোগ ছড়ায়। ঢাকায় মশার প্রজননস্থল সীমিত হওয়ায় নিধন সহজ; কিন্তু গ্রামে পুকুর, খানাকান্দক, নালা, ডোবা ইত্যাদি থাকায় সেখানে নিয়ন্ত্রণ কঠিন। তার ওপর গ্রামীণ মানুষের সচেতনতা ও অভিজ্ঞতাও কম।’স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মশাবাহিত ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়ার ভয়াবহতা বাড়ছে, সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জিকা আতঙ্ক। ডেঙ্গু বাংলাদেশে আসার পর থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি ছিল ২০২৩ সালে, যখন আক্রান্ত হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন এবং মারা যান ১ হাজার...