তবে চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যানথ্রাক্সের চিকিৎসা সহজলভ্য এবং এতে মৃত্যুঝুঁকি তেমন একটা নেই। তবে সংক্রমণ ঠেকাতে অসুস্থ গরু বা ছাগল জবাই বন্ধ করা নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি অসুস্থ প্রাণী মারা গেলে ঝুঁকি এড়াতে মাটির গভীরে পুঁতে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগ গরু, ছাগল, মহিষÑ এ ধরনের প্রাণীর মধ্যে দেখা যায়। এসব পশুর মাংস স্পর্শ বা নাড়াচাড়া করার মাধ্যমেই এটি মানুষের মধ্যে ছড়ায়। বাংলাদেশের কিছু এলাকায় এর আগেও অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে অ্যানথ্রাক্স নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে একটি জাতীয় সমন্বয় কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত শুক্রবার রাতে গাইবান্ধা শহরের রাবেয়া ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে এসে নতুন সাতজনের মধ্যে এই উপসর্গ ধরা পড়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মনজুরুল করিম। রাবেয়া ক্লিনিক সূত্রে জানা গেছে, রংপুর...