চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সম্প্রতি এক টক শোতে ইলিয়াস আলী হত্যাকাণ্ডের তদন্তের বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। তার বক্তব্য অনুযায়ী, তদন্ত সংস্থা নিশ্চিতভাবে জানিয়েছে যে ইলিয়াস আলীকে হত্যা করা হয়েছে। তবে, লাশের অবস্থান এখনও নির্ধারিত হয়নি। তিনি বলেন, হত্যার পদ্ধতি অত্যন্ত পরিকল্পিত ও নৃশংস ছিল। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করা হতো, যেমন: ইনজেকশন দিয়ে হত্যা, পেট কেটে সিমেন্ট ভর্তি ব্যাগে রেখে নদীতে ফেলে দেওয়া। এছাড়া কখনো কখনো মাথায় গুলি করা হতো। এ ধরনের হত্যার সময় হত্যাকারীরা এমনভাবে কাজ করত যাতে রক্ত বা মগজ ছিটকে অন্যত্র না পৌঁছায়। পরবর্তীতে এই পদ্ধতিগুলো আরও নিখুঁত ও অভ্যাসসিদ্ধ হয়ে উঠেছিল। তাজুল ইসলাম উল্লেখ করেন, হত্যাকারীরা হত্যার জন্য নৌবাহিনীর সাহায্য নিত এবং সাগরের জোয়ার-ভাটার হিসাব নিয়ে লাশ কোথায় ফেলা হলে তা আর উজানে ভেসে না আসবে তা...