আজকাল সকালে ঘুম ভাঙার পর থেকে শুরু করে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অনেক মুহূর্তকে ফ্রেমবন্দী করে তা আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দুনিয়ায় টানিয়ে রাখছি। আজ থেকে তিন দশক আগেও ছবি তোলা ছিল এক আনুষ্ঠানিক, ব্যয়বহুল কিংবা প্রয়োজন। সেই সময়ের নস্টালজিক যাত্রা এখনো মিলেনিয়াল বা তারও পরের প্রজন্মের কাছে রীতিমতো গল্প। ২০২২ সালের পরে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর প্রম্পটোগ্রাফির যুগে প্রবেশ করেছি আমরা। আশি বা নব্বইয়ের দশকের শুরুতে ছবি তোলা মানেই ছিল একটা বিশেষ আয়োজন। হয়তো কোনো স্টুডিওতে যাওয়া হতো, যেখানে গম্ভীর ফটোগ্রাফার কালো পর্দা টেনে বিশাল ক্যামেরার পেছনে দাঁড়িয়ে বলতেন, একটু হাসুন! সেই ছবি প্রিন্ট হয়ে হাতে আসতে সময় লাগত কয়েক দিন। এটি যেন ছিল একধরনের সামাজিক প্রথা। বগুড়ার নিশিন্দারা এলাকায় নব্বই দশকে বসবাস করতেন মারিয়া হোসেন। এখন ঢাকায় থাকেন। তিনি...