শিশুর ডিভাইস আসক্তিতে তিন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। তারমধ্যে একটি হলো শারীরিক ক্ষতি। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনে তাকালে চোখ লাল হওয়া,ঝাপসা দেখা, ‘ডিজিটাল আই স্ট্রেইন’-এর মতো চোখের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। শিশুর ঘুমের ব্যাঘাতও একটা বড় সমস্যা। ব্লু লাইট ঘুমের হরমোন (মেলাটোনিন) কমায়, ঘুম কম হয় বা দেরি করে। মনে রাখবেন, বাইরে খেলাধুলা না করলে হাড়-মাংসপেশি সঠিকভাবে বিকশিত হয় না। এছাড়া আছে মানসিক ক্ষতি। শিশুর পড়াশোনা বা অন্য কাজে মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। এর কারণে রাগ, বিরক্তি, চেঁচামেচি বাড়ে—বিশেষ করে ডিভাইস কেড়ে নিলে। এছাড়া সামাজিক যে ক্ষতিগুলো ঘটে তাহলো, বন্ধু বা পরিবারের সাথে মেলামেশা কমে যায়। যোগাযোগ দক্ষতা, সমস্যা সমাধান, দলগত কাজের ক্ষমতা কমে যায়। এসব যখন আপনার শিশুর ক্ষেত্রে ঘটবে তখন দেখবেন, শিক্ষাগত পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়। আত্মনিয়ন্ত্রণ ও...