ঢাকা:সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেছেন, দেশের ওপর গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো যদি এখনই ঐক্যবদ্ধ না হয়, তবে ভবিষ্যতে দেশে ‘গুপ্ত স্বৈরাচার’ আবির্ভূত হতে পারে।তার এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতারাও বিভিন্ন সময়ে 'গুপ্ত স্বৈরাচার' প্রসঙ্গ তুলে নানা ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলেছেন, যদিও তারা পরিষ্কারভাবে এই ‘গুপ্ত স্বৈরাচারের’ নাম উল্লেখ করেননি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বিএনপির এই ইঙ্গিত কেবল একটি রাজনৈতিক রূপক নয়; বরং এর মাধ্যমে তারা দেশের উদীয়মান শক্তিগুলোর মধ্যে সম্ভাব্য স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতার দিকেই আঙুল তুলেছে। তাদের মতে, বিএনপি পরোক্ষভাবে 'গুপ্ত স্বৈরাচার' বলতে জামায়াতে ইসলামীকেই বোঝাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি ও জামায়াত দীর্ঘদিনের মিত্র। ২০০১ সালের নির্বাচনে চারদলীয় জোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে এই দুই দল একসঙ্গে সরকারও...