“কী ভাই, কেশ ফ্যালায় ভাই কেশ ফ্যালায়, এনজিও থ্যেইক্কা লোন নিয়া দারিদ্র দূর করারা জইন্য চুল কাটনের সেলুন খুলবেননি?” “আরে না, বর্তমানে তুই দেখিসনি, শ্মশ্রুম-িত পাবলিককে সোজা করার জন্য সমাজ কেমন উদগ্রীব হয়েছে।” “বুঝছি, চিকুর আলা বাবারী ব্যাটারে আপনে মানুষ বানাইবেন কিন্তু তায়লে অজাতশ্মশ্রু মাকুন্দাগুলারে কী করবেন?” “দ্যাখ, রোশ বা রোঁয়াহীন পাবলিক আমাদের টার্গেট নয়, আমরা হচ্ছি যারা জটাধারী, টিকিধারী, বোমাকীর্ণ তাদের কুন্তলে, উকুনের ন্যায় রক্তচোষা কীটের বসবাস যা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে দারিদ্রের রক্তচোষণে ড্রাকুলার চেয়েও অধিক প্রবলতার সাথে রক্ত চুষিতেছে, সেই সকল উকুন, লিকি বা লিক্ষা ধ্বংস কররা লক্ষ্যে আমাদের এই ইনকিলাব মানে সংগ্রাম, চলছে চলবে।” “তুই বুজছিস না কেন? বিশ্ব আজ ধর্ম ব্যবসায়ীতে ভরে উঠেছে. তাই এই সব ভ-দের সুপথে আনাই আমার লক্ষ্য, তুই শুনিসনি প্রায়...