সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও আন্তঃসম্পর্ক জীবনের মান ও দীর্ঘায়ু বাড়ায়। আর এগুলো মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। তবে বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে দায়িত্বহীনতা, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ কিংবা অযথা দূরত্ব তৈরি করার প্রবণতাও আছে অনেকের মাঝে। ফলে সমাজে একাকিত্বের প্রবণতা ভয়ঙ্কর আকারে দেখা দিচ্ছে। ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ‘গ্যালপ’ জরিপে প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের একজন জানিয়েছেন যে- তারা আগের দিন বেশিরভাগ সময় একাকিত্ব অনুভব করেছেন। অথচ গবেষণা বলছে, ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক মানসিক চাপ কমায়, আনন্দ বাড়ায় এবং মানুষকে দীর্ঘায়ু করে তোলে। তবে সেই সম্পর্ক রক্ষা করার জন্য যত্নশীলতা ও দায়িত্ববোধ অনেকের মধ্যেই কমে যাচ্ছে। বিয়ের অনুষ্ঠান, ‘হাউজ-ওয়ার্মিং’, নববর্ষ বা জন্মদিন— সব ক্ষেত্রেই আয়োজনকারী হয়ত বন্ধুর অনুপস্থিতির যন্ত্রণা অনুভব করেন। অনেক অতিথি পূর্বঘোষণা দিয়েও উপস্থিত হন না। আবার কেউ কেউ শেষ মুহূর্তে বাতিল করেন তুচ্ছ কারণে। এতে তৈরি হয় মানসিক...