দুর্ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রশাসনের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত মেল্লি সিকিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের ধারণা, বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির তীব্র আলোয় চালকের মনোসংযোগ বিঘ্নিত হয়, যার ফলেই ঘটে এই দুর্ঘটনা। যদিও পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল ঘিরে রেখে তদন্ত চলছে এবং দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানতে প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে।নিহতদের মধ্যে রয়েছেন বজোজহাড়ি ৩ মাইল এলাকার বাসিন্দা ও গাড়িচালক কমল সুব্বা (৪৪), তার মেয়ে সমীরা সুব্বা (২০), জনুকা দর্জি (৩৫) এবং নিতা গুরুং (৫৮)। আহতরা একই এলাকার বাসিন্দা—সুনীতা থাপা (৪০), সান্দ্রিয়া রাই (৮) এবং ৫ বছরের শিশু সামিউল দর্জি। তারা মেল্লি সিকিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, আহতদের অবস্থা স্থিতিশীল হলেও এখনো আশঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, দুর্ঘটনাস্থলটি পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় রাতে ওই পথে গাড়ি চালানো...