‘আয়াতুল কুরসি’ হলো সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত। এটি আল্লাহর একত্ব, জ্ঞান, শক্তি এবং সার্বভৌমত্বের অনন্য ঘোষণা। আল্লাহর গুণাবলি নিয়ে এত বিস্তৃত ও গভীর বর্ণনা আর কোনো একক আয়াতে পাওয়া যায় না। এজন্যই মহানবী (সা.) একে কোরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াত বলেছেন।যে কোনো সময়ই আয়াতুল কুরসি পাঠ করা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। তবে হাদিসে বিশেষ তিন সময়ে আয়াতুল কুরসি পাঠ করার বিশেষ ফজিলত ও ফায়েদার কথা বর্ণিত হয়েছে।১. প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করুনরাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, তার জান্নাতে প্রবেশের পথে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো অন্তরায় থাকবে না। (সুনানে নাসাঈ : ১৪৪৩)কিয়ামতের দিন যে ৫ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে কেউ রেহাই পাবে না২. সকালে ও সন্ধ্যায় আয়াতুল কুরসি পাঠ করুনউবাই...