কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক স্থানীয় নেতাদের মদদে এখনো চট্টগ্রাম ইপিজেড ও কর্ণফুলী ইপিজেড থেকে পণ্য পাচার হচ্ছে। ঝুট-ভাঙারি মালের সঙ্গে বের করে নেওয়া হয় শুল্কমুক্ত সুবিধার পোশাক ও মেশিনের স্পেয়ার পার্টস। পরে সেগুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন মার্কেটে বিক্রি করা হয়। চুরির অর্থের ভাগ পায় ইপিজেড থানা পুলিশ, কাস্টমস কর্মকর্তা ও বেপজার নিরাপত্তাকর্মীরা। এ কাজে ১০টি কারখানা পণ্য পাচারে জড়িত। সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইপিজেডের নিরাপত্তা ব্যবস্থার শিথিলতাই পণ্য পাচারের মূল কারণ উল্লেখ করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানে কর্মরত দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের অর্থ লিপ্সার কারণে দীর্ঘদিন যাবত এ অনিয়ম চলে আসছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের কারণে একদিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে, অপরদিকে এই সিন্ডিকেটের কারণে ইপিজেডগুলোতে দুর্বৃত্তদের আনাগোনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে যে কোনো...