আগে এসব ঘটনার প্রতিবাদ হতো। এখনো যে হয় না তা নয়; তবে আওয়াজ বড়ই ক্ষীণ। তিন কারণে। প্রথমত অনেক মিডিয়া সত্যের সঙ্গে মিথ্যা মিলিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। দ্বিতীয়ত দুনিয়াজুড়েই মানুষ এখন নিজের ধান্দায় অতিশয় ব্যস্ত। ধনী আরও ধনী হতে চায়। আর ধনহীনরা নিজের সংসার চালাতে এমন হিমশিম খায় যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যে রুখে দাঁড়াবে এমন ফুরসতই পায় না। তৃতীয়ত বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নানা প্রকার নিপীড়ন চলে। চেষ্টা চলে কেবল কণ্ঠরোধের নয়, মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলারও। এসব কারণে দেখা যায় রক্ষণশীলরাই ভোট পায় এবং নির্বাচিত হয়ে আসে। বিশ্বের পুঁজিবাদী জাতীয়তাবাদীরা এখন রীতিমতো গণহত্যা চালাচ্ছে। গণহত্যা বিভিন্ন রকমের। প্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে যুদ্ধ বাধিয়ে, উভয় পক্ষকে যুদ্ধে উসকানি দিয়ে এবং মারণাস্ত্র বিক্রি করে। অপ্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে মারণাস্ত্র সরবরাহের পাশাপাশি মাদকের ব্যবসার মধ্য দিয়ে। সবচেয়ে বড়...