বায়ারদের অর্ডার অনুযায়ী বিশ্বের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক তৈরি করে প্রায় শতভাগ কারখানা। তাদের শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য রফতানিতে আপ্রাণ চেষ্টা চালান রফতানিকারকরা। কিন্তু পণ্য রফতানি করেও অর্থ বুঝে পান না অনেকে। অস্ট্রেলিয়ার নামকরা ফ্যাশন খুচরা বিক্রেতা মোজাইক ব্র্যান্ডের কাছে এমন অর্থ আটকে আছে ২ কোটি ডলার। এমন প্রায় ৩ কোটি টাকার পণ্য পাঠিয়ে এক টাকাও ফেরত পাননি কে গার্মেন্টস লিমিটেড। চট্টগ্রামে মেলো ফ্যাশনের রফতানি করা ৪ কোটি টাকা আটকে গেছে প্রতারণায়। প্রায় একইরকম প্রতারণার শিকার বেইজ ফ্যাশনও। এভাবেই আটকে গেছে প্রায় দুই ডজন রফতানিকারকের টাকা। তবে, রফতানির অর্থ আটকে যাওয়ার জন্য...