দাগ পেরিয়ে সাহসসেদিনের আগুনের স্মৃতি আজও আঁকড়ে ধরে আছেন আঁখি। তিনি বললেন, ‘দাগগুলো আজও রয়ে গেছে। দুহাতজুড়ে ক্ষতচিহ্ন। মেকআপে ঢাকলেও পুরোপুরি যায় না। এগুলো কখনো কখনো আমার অভিনয়ে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।’ দীর্ঘ চিকিৎসার পথ পাড়ি দিয়ে সুস্থ হতে লেগেছে এক বছরের বেশি। শিল্পী হয়েও সেই সময়টা কাটাতে হয়েছে শিল্পের বাইরে। অতীতের কথা স্মরণ করে আঁখি বলেন, ‘হাসপাতালের ৬০ দিন ছিল আমার জন্য একটা রণক্ষেত্র। তারপর ফিরলাম। সময়টা আমার জীবনকে নতুন করে জানতে শিখিয়েছে। নিজেকে নতুন করে ভালোবাসতে শিখিয়েছে। পৃথিবীকে নতুন চোখে দেখতে শিখেছি।’ দুঃসময় জয় করে ফিরলেও মাঝের সময়ে ভেতরে–ভেতরে ভেঙে পড়েছিলেন আঁখি। চিকিৎসা চলার পাশাপাশি তাঁর ভেতরে একটাই প্রশ্ন ঘুরত—আবার কীভাবে শুরু হবে? প্রযোজকদের ফোন করেছেন, পরিচিতজনদের কাছে গেছেন। কিন্তু সাড়া পেয়েছেন কম। অনেকেই পেছনে সরে গেছেন। তবু হাল...