ইসলামি ব্যাংকের বিদ্রোহী কর্মকর্তাদের হাতে এখন গ্রাহকদের টাকা ও ক্যাশ কাউন্টার অনিরাপদ মনে করছেন অনেকে। যে ভাবে তারা বিদ্রোহ করে ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করেছে, তাতে তাদের কাছে ব্যাংকের ভল্ট বা ক্যাশ কাউন্টার কোন ভাবেই নিরাপদ নয়। এদের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে ব্যাংক অচিরেই ভয়ংকর বিপদে পড়বে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ইসলামি ব্যাংকের ফেসবুক পেইজটি হ্যাক হলে অনেকের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে। যা এস আলমের সময় নিয়োগকৃত আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কাজ বলে ধারণা করছে অনেকে। জানা যায়, এস আলম ইসলামী ব্যাংকের দখল নেয়ার পর এ ব্যাংক ধ্বংসের নীলনকসা আঁকতে থাকে। এর প্রথম ধাপে ব্যাংকের সেবার মান ধ্বংস করতে পটিয়ার পানের দোকানদার, বাড়ির কাজের বুয়া, অটো চালক, রাজমিস্ত্রির সহকারী ও সাম্পানের রংমিস্ত্রী সহ বিভিন্ন শ্রেণির অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত...