কোন অদৃশ্য শক্তি সংস্কৃতির এই শেকড় বিনষ্ঠ কারার চক্রান্তে লিপ্ত তা এখনো লোকচক্ষুর অন্তরালে। যাত্রাশিল্প ধীরে ধীরে কেন বিলুপ্তির পথে এ প্রশ্ন ঘুরে ফিরে সবার মুখে। কেউ দুষছে স্থানীয় প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারিতাকে, কেউ দুষছে যাত্রাদলের যাত্রা মালিকদের, কেউ বলছেন পৃষ্ঠপোষকতার অভাব। আবার কেউ বলছে আয়োজক কমিটি সংস্কৃতিমনস্ক না হওয়ার কারণে এই দৈন্যদশা।তবে যাত্রা মালিক ও শিল্পীরা বলছেন, এই অশ্লীলতা তারাও পছন্দ করেন না। তাদের এই পেশা টিকিয়ে রাখতে এবং বাঁচার তাগিদে ক্ষমতাসীন একটি চক্রের কাছে জিম্মি হয়েই তারা অশ্লীলতায় বাধ্য হচ্ছেন।কয়েক বছর ধরে যাত্রাশিল্পে ক্রমে লোকসানের ঘানি টানতে টানতে ক্লান্ত যাত্রাদল মালিকরা। বগুড়ার বলাকা যাত্রাদলের মালিক, শিল্পী ও সংগঠক মাসুদুল হক বাচ্চু জনকণ্ঠকে বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে যাত্রার খুবই করুণ অবস্থা। দেশে বলা যায় ৪০-৫০ জন প্রকৃত যাত্রাদলের মালিক বিভিন্ন জায়গায় মেলাতে...