নিয়োগকৃত এসব কর্মকর্তা কর্মচারির ম্যধ্যে অনেকেই ভুয়া সার্টিফিকেট নিয়ে ব্যাংকে যোগদান করে। ইতোমধ্যে অনেক ভুয়া সার্টিফিকেটধারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের ভুয়া সনদ ও অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অবৈধদের মধ্যে যারা এখনো ব্যাংকে রয়েছেন তাদের হাতে ভোল্ট ও ক্যাশ কাউন্টার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত বছরের আগস্টের পর ব্যাংকটি এস আলমের লুটপাট জানাজানি হয়। প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে ব্যাংক থেকে নেয় এস আলম। আর ভুয়া নিয়োগে হাতিয়ে নেয় কয়েকশ কোটি টাকা। আর সিভির বাক্স বসিয়ে চট্টগ্রামের পটিয়ার লোক বিবেচনায় নিয়োগ দেওয়া হয় অযোগ্যদের। তাদের যোগ্যতা পুনর্মূল্যায়নের জন্য সম্প্রতি ব্যাংকের পক্ষ থেকে যে বিশেষ দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা নেয়া হয়। যা বয়কট করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের...