তিনি বলেন, সিলভী নামের একটি মেয়ে আছে। চীনা নাগরিকের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে। সিলভী এবং তার স্বামী মিলেই এ ব্যবসা করেন। সিলভী দম্পতির এ চক্রে আরও বেশ কয়েকজন লোক আছে। চক্রটি গত ১৪ বছর ধরে চীনে নারী পাচার করছে। হেলেন আরও বলেন, সিলভীর সঙ্গে আমার ফেসবুকে পরিচয় হয়। আমি বিউটি পার্লারে কাজ করতাম। আমার সঙ্গে কথোপকথনের একপর্যায়ে সিলভী বলেন, ‘চীনে বিউটি পার্লারের কাজের চাহিদা অনেক বেশি। তুমি যেহেতু পার্লারের কাজ ভালো জানো, তাই তুমি চাইলে তোমাকে চীনের ভালো একটি পার্লারে অনেক টাকার চাকরি দিতে পারি।’ আমি তার প্রস্তাবে রাজি হওয়ার কারণেই আজ সর্বনাশ হয়েছে। তিনি বলেন, প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়ার বিষয়টি বুঝতে পারার পর চীনা নাগরিকদের বলি, ‘আমরা দেশে ফিরে যেতে চাই।’ তখন আমাদের জানানো হয়, আমার এবং আমার বান্ধবীকে...