গত ৯ সেপ্টেম্বর তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সোনাডাঙ্গা আমলি আদালতে মামলাটি করেছেন তামান্না। তবে বিষয়টি সম্প্রতি জানাজানি হয়। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেয়ে তামান্না নিজেই। মামলার এজাহার তামান্না অভিযোগ করেন, ১৯৮৯ সালের ১৩ নভেম্বর রাতে দিকে তৎকালীন খ্যাতনামা গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. সামসুন্নাহার মিলনের গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। ডা. শেখ বাহার তার স্ত্রী সামসুন্নাহারকে খুন করে সে সময় আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেন। অভিযোগে তামান্না আলম বলেন, রাজনৈতিক ও পেশাগত পরিচয়ে অত্যন্ত প্রভাবশালী বাবার পরকীয়া এবং নির্মম শারীরিক নির্যাতনে তার মায়ের মৃত্যু হয়। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রেমের সূত্রে বিয়ে হলেও পরবর্তীতে বাহারুল আলম একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ কারণে দাম্পত্য জীবনে কলহ দেখা দেয়। সামসুন্নাহার নির্যাতিত হতে থাকেন এবং দুই কন্যাকে অস্ট্রিয়ায় পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু...