‘আগে দর্শনধারী, পরে গুণবিচারী’- বহুল প্রচলিত এ প্রবাদটির যৌক্তিকতা আজও মানেন অনেকে। জন্মতারিখ দেখে যেমন একজন মানুষের ভাগ্য, স্বভাব আর ব্যক্তিত্বের অনেকটা আঁচ করা যায়, তেমনি মুখমণ্ডল ও শরীরের কিছু বৈশিষ্ট্য থেকেও জানা যায় তার চরিত্রের দিকগুলো। জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, শরীরই মানুষের মনের দর্পণ। যাদের মুখ লম্বার তুলনায় চওড়া কম, তারা পরিস্থিতি অনুযায়ী সতর্ক থাকেন এবং সিদ্ধান্ত নেন ভেবেচিন্তে। আর যাদের মুখ চওড়া বেশি, তারা জন্মগতভাবেই আত্মবিশ্বাসী বলে ধরা হয়। রসবোধের ইঙ্গিত মেলে ঠোঁট ও নাকের দূরত্বে। উপরের ঠোঁট ও নাকের মাঝের ফাঁক যতটা বেশি হবে, ততটাই বেশি হবে সেই ব্যক্তির সেন্স অব হিউমার। নাকের ছিদ্র বড় হলে মানুষটি কল্পনাপ্রবণ ও কর্মঠ হন। ছোট ছিদ্রের মানুষকে অনেক সময় স্বার্থপর বা অপ্রিয় মনে করা হয়। যাদের দাঁতের উপর দাঁত ওঠে, তারা সাধারণত...