’২৪–এর গণ-অভ্যুত্থানের পর এমন এক সময়ে দায়িত্ব পেলেন যখন নতুন কিছুর জন্য সবার অনেক প্রত্যাশা। আপনি কেমন চ্যালেঞ্জ অনুভব করলেন? একটা কথা বলে রাখা দরকার। গণ-অভ্যুত্থানের পর লোকে নতুনত্বের কথা বেশি বলেছে। এ ধরনের নতুনত্ব আসলে হয় না। কোনো রাষ্ট্র, সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তন একটা ধারাবাহিকতা রক্ষা করে। বড় গণ-আন্দোলনের কারণে মানুষের আকাঙ্ক্ষার পারদ তুঙ্গে ছিল। এটা হওয়া খুব স্বাভাবিক। আকাঙ্ক্ষাই মানুষকে চালিত করে। তবে আমি এ বিষয়ে নিশ্চিত ছিলাম যে পরিবর্তনটা আসলে প্রাতিষ্ঠানিক হওয়া উচিত; প্রতিষ্ঠানের সূত্র মেনে এবং ধারাবাহিকভাবে হওয়া উচিত। সে কারণে বাংলা একাডেমিতে যোগ দিয়ে প্রথম থেকেই মূলত বাংলা একাডেমিকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সচল ও মসৃণ করার ব্যাপারেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। সেভাবেই চিন্তা করেছি। এখন পর্যন্ত সে রকম কাজই করেছি। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের সাংস্কৃতিক পরিসরে কেমন...