ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে দিন দিন হাসির গুরুত্ব বাড়ছে। একটি সাধারণ প্রশংসা, আনন্দময় শুভেচ্ছা, হাসিমুখে কথা বলা একজন মানুষের ব্যক্তিত্বই বদলে দিতে পারে। একটি শুভ্র হাসির মানেই ভালো মনের প্রতিচ্ছবি, যার মাধ্যমে যেকোনো কঠিন কাজও সহজে করানো সম্ভব। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে অধস্তন সহকর্মীদের সঙ্গে একটু হাসি দিয়ে কথা বললে তাঁরা উৎসাহবোধ করেন। আর এই উৎসাহ দেশের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। দিলখোলা হাসি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়, স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায়, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ স্বভাবিক রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি শরীরে উপকারী হরমোন নিঃসরণ করে, যা ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডকে স্বাভাবিক রাখে। আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে সামগ্রিক জীবনে ইতিবাচকতা নিয়ে আসে হাসি। গবেষকদের মতে, দিনে যদি অন্তত ১০ মিনিট কেউ মন খুলে হাসেন, তা হলে...