মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব বিশিষ্ট আলেম ও কারি শায়খড. আবদুল্লাহ আওয়াদ আল জুহানীবলেছেন: বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও দায়িত্বশীল হলে আল্লাহ তাআলা সন্তুষ্ট হন। কল্যাণ ও বরকতের দরজা খুলে যায়। দোয়া কবুল হয়। রিজিক ও আয়ু বৃদ্ধি পায়। মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি চায় তার রিজিক প্রসারিত হোক, আয়ু দীর্ঘ হোক, সে যেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখে। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম) বাবা-মায়ের প্রতি সম্মান ও দায়িত্বশীলতা উত্তম চরিত্র, নৈতিকতা ও পূর্ণতার আলামত। যে ব্যক্তি বাবা-মাকে সম্মান করে, সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে, জান্নাতের নিকটবর্তী হয়। সন্তান বাবা-মাকে যত সম্মানই করুন, তাদের প্রতি যত বেশি ইহসানই করুক, সে তাদের হক পূর্ণরূপে কখনোই শোধ করতে পারে না। মহানবীর (সা.) সম্মানিত সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমরকে (রা.) এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করেছিল, আমি...