ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসামের হিন্দু-মুসলিম উত্তেজনার মাঝেও গায়ক জুবিন গার্গের সঙ্গীত যেন একটি বিরল সেতুবন্ধন তৈরি করেছিল। বারপেটা ও গুয়াহাটি: ট্রাকচালক ইমাম হোসেন দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় জুবিন গার্গের গান শুনে শীতল রাতগুলোতে তার গাড়ি চালাতেন। হোসেনের মতো বাংলা ভাষাভাষী মুসলিমদের উপর অসমে বারবার আক্রমণ হতো। সেই কঠিন সময়ে গার্গের সঙ্গীত ছিল তাঁর একমাত্র সান্ত্বনা। হোসেন বলেন, “তার সঙ্গীত আমার অন্তরের শান্তি দিত।” সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫-এ সিঙ্গাপুরের লাজারাস দ্বীপে আচমকা পানিতে ডুবে মৃত্যু হয় ৫২ বছর বয়সী এই শিল্পীর। তাঁর মৃত্যুতে অসমে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে কোটি কোটি ভক্ত শোকাহত হয়েছেন। গার্গের স্ত্রী গরিমা সাইকিয়া গার্গ জানিয়েছিলেন, “হৃদরোগের আকস্মিক সমস্যা দেখা দিয়েছিল।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকবার্তায় বলেন, “তার সঙ্গীত সবাইকে আনন্দ দিয়েছিল এবং মানুষের মন ও আত্মার সঙ্গে সরাসরি...