স্থানীয় বাসিন্দা জিয়াউর রহমান বলেন, মোস্তাকিন তেলির খাওয়া পড়ার যেমন অভাব ঠিক তেমনি রাতে শোয়ার ঘরেরও অভাব স্ত্রী ছেলেমেয়ে ও ছেলের বউসহ যে ঘরে থাকে সেই ঘরের ওপরে রোদবৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পলিথিন দিয়ে বসবাস করছে।প্রতিবেশী শরিকুল ইসলাম জানান, মোস্তাকিন বসতভিটার উঠানে জোড়াতালির টিনের ছাপরায় গাছের গুঁড়ি ও পাথর দিয়ে তৈরি করেছেন তেলের ঘানি। গরু বা ঘোড়া না থাকায় ঘানি টানার কাজ এই বৃদ্ধ দম্পতি বুক-হাত দিয়ে টেনে কোমর ও পিঠে ভাঁজ ফেলাইছে।ডিজিটাল বাংলাদেশের আধুনিকতার ছোঁয়াকে হার মানিয়ে এখনো আদিম সভ্যতার আদলে দারিদ্র্য অবহেলা জর্জরিত এই ষাটোর্ধ্ব দম্পতি কঠিন এক বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে।স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, সহানুভূতি ও মানবিক সহযোগিতা পেলে হয়ত এই বৃদ্ধ বয়সে জীবন সায়াহ্নে একটু স্বস্তিতে পরিবার নিয়ে বাঁচতে পারবে।এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুজাউদৌল্লা...