রড ল্যাথামের পর টম ল্যাথাম, কেভিন কারেনের পর স্যাম কারেন, ল্যান্স কেয়ার্নসের পর ক্রিস কেয়ার্নস—ছেলেদের ক্রিকেটে বাবার পর ছেলের বিশ্বকাপ খেলার নজির কম নেই। অস্ট্রেলিয়ার মার্শ পরিবারের অর্জন তো আরও বড়। জিওফ মার্শের পর বিশ্বকাপে খেলেছেন তাঁর দুই ছেলে শন ও মিচেল মার্শ। তবে পুরুষ ক্রিকেটে একই পরিবারের দুই প্রজন্মের বিশ্বকাপ খেলার ঘটনা বেশ কয়েকটি থাকলেও নারী ক্রিকেট ব্যতিক্রম। মেয়েদের বিশ্বকাপের বয়স ৫০ পেরিয়ে গেলেও মায়ের পর মেয়ের বিশ্বকাপ খেলার ঘটনা এত দিন ছিলই না। অবশেষে ২০২৫ সালে এসে মা–মেয়ের দেখা পেল নারী বিশ্বকাপ। আর এই কীর্তিটি গড়েছেন আন–মারি ম্যাকডোনাল্ড ও কিম গার্থ। মেয়ে গার্থের কথাই আগে বলা যাক। বুধবার নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বিশ্বকাপে অভিষেক হয়েছে গার্থের। ২৯ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে খুব একটা খারাপ...