মানুষের ত্বকের কোষ থেকে ডিএনএ নিয়ে এবং তা শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত করে প্রথমবারের মতো প্রাথমিক স্তরের মানব ভ্রূণ তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। বৈজ্ঞানিকদের মতে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এটি এক বড় অগ্রগতি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রযুক্তি বয়সজনিত বা রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব কাটিয়ে উঠতে নতুন দিগন্ত খুলতে পারে। এমনকি সমলিঙ্গ দম্পতিরাও এই পদ্ধতির মাধ্যমে নিজেদের জিনগতভাবে সম্পর্কিত সন্তান পাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন। তবে পদ্ধতিটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। গবেষকরা বলছেন, এটি চিকিৎসায় ব্যবহার করতে অন্তত এক দশক সময় লাগবে। ওরেগন হেলথ অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা প্রথমে ত্বকের কোষ থেকে নিউক্লিয়াস আলাদা করেন। এরপর সেটি এমন একটি দাতা ডিম্বাণুর মধ্যে স্থাপন করা হয়, যার নিজস্ব জিনগত উপাদান আগেই অপসারণ করা হয়েছিল। এটি ১৯৯৬ সালে ‘ডলি (ভেড়া)’ ক্লোন করার পদ্ধতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে ডিম্বাণুতে ইতোমধ্যে...