ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, আট বছর আগে এই চক্রে যোগ দিয়েছে সিলভী। এ চক্রের সদস্যরা প্রতি মাসে ১০-১৫ জন তরুণীকে চীনে পাঠান। যাদের চীনে পাঠানো হয়েছে তারা কখনো দেশে ফিরতে পারবে কিনা তা নিশ্চিত না। চীনা নাগরিকদের চাহিদা পূরণ না করতে পারার কারণে সম্প্রতি একজন বাংলাদেশি মেয়েকে সেখানে মেরে মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে। সম্প্রতি চীনে নেওয়ার পর এক তরুণীর পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাদের দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়নি। ভুক্তভোগী এক তরুণী জানান, পাচার চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে বুধবার শাহ আলী থানায় মামলা করেছি। এরপর আমার ওপর হুমকির মাত্রা বেড়ে গেছে। মামলা করার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের কাছে খবর পৌঁছে গেছে। থানা থেকেই মামলার বিষয়টি তাদের জানানো হয়েছে। আমাকে হত্যা করার আগে থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে বলেও হুমকি...