বাকিবিল্লাহ চৌকিদার আর মতি মিয়া দফাদার এখনো ভালো করে বুঝতে পারে না, কেন সব কাজে দল নিরপেক্ষতার সুযোগ ও চেহারা উধাও। স্থানীয় সরকারের অর্জিত ফান্ড নেই তাদের কাছে। তাদের ফান্ড নিয়ন্ত্রিত হয় কেন্দ্র থেকে। স্থানীয় প্রশাসনের সব চরিত্রকে দলীয়করণ করা হলো কবে থেকে, কেন? এখন গ্রামে কেউ মারা গেলে তার জানাজায় একদল যায়, আরেক দল যায় না। এমনকি কার কবর কোথায় হবে এ নিয়েও বচসা শুরু হয়। গ্রামীণ জীবনে নিত্য কাইজ্যার পরিবেশ কেন হলো? এসব দেখে শুনে যে বাচ্চারা মানুষ হচ্ছে, ন্যায়নীতি ও জ্ঞানচর্চা করে যাদের বড় হওয়ার কথা, তারা এখন এমনি দুর্ভাগ্যের শিকার। আইনশৃঙ্খলা, ন্যায়নীতি বোধের বড় আকাল সবখানে। এখন দেখা যায় স্কুল পরিচালনা পর্ষদে প্রচ-ভাবে কোটারি তন্ত্রের খপ্পরে। দলীয় ক্ষমতায় দুর্নীতিবাজ স্বার্থলোভী পক্ষপাতের ফলে, ভালো শিক্ষক সেখানে নিয়োগ...